স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
ঢাকা: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের লিখিত পরীক্ষা মার্চের মাঝামাঝি নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ফেব্রুয়ারির শেষে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল।কিন্তু এসএসসি পরীক্ষার কারণে কেন্দ্র নিয়ে জটিলতা রয়েছে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে।
এজন্য এসএসসি পরীক্ষা শেষে রমজানের মধ্যে আগামী ১৫ মার্চ নিয়োগ পরীক্ষা হতে পারে।
এছাড়া প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ও দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল দ্রুত প্রকাশের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।প্রথম পর্বের (বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগ) পরীক্ষা ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। ২০ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।
earch
প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা মার্চে
স্পেশাল করেসপন্ডেন্টআপডেট: ১১০৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৩, ২০২৪
ঢাকা: সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে তৃতীয় ধাপে ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের লিখিত পরীক্ষা মার্চের মাঝামাঝি নেওয়া হতে পারে বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ফেব্রুয়ারির শেষে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়ার কথা ছিল।কিন্তু এসএসসি পরীক্ষার কারণে কেন্দ্র নিয়ে জটিলতা রয়েছে। আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু হবে।এজন্য এসএসসি পরীক্ষা শেষে রমজানের মধ্যে আগামী ১৫ মার্চ নিয়োগ পরীক্ষা হতে পারে।
এছাড়া প্রথম ধাপের চূড়ান্ত ও দ্বিতীয় ধাপের লিখিত পরীক্ষার ফলাফল দ্রুত প্রকাশের জন্য প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
প্রথম পর্বের (বরিশাল, সিলেট, রংপুর বিভাগ) পরীক্ষা ২০২৩ সালের ৮ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। ২০ ডিসেম্বর লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়।এ পর্বের মৌখিক পরীক্ষার ফলাফল শিগগিরই প্রকাশ করা হবে বলে জানায় মন্ত্রণালয়।
আর দ্বিতীয় ধাপে রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের পরীক্ষা হয় ২ ফেব্রুয়ারি। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি রংপুর, সিলেট ও বরিশাল বিভাগের ক্লাস্টারের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে অধিদপ্তর। এরপর ২২ মার্চ রাজশাহী, খুলনা ও ময়মনসিংহ বিভাগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এরপর ১৭ জুন ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগে নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়।
প্রথম ধাপে ৩ লাখ ৬০ হাজার ৭০০, দ্বিতীয় ধাপে ৪ লাখ ৫৯ হাজার ৪৩৮ ও তৃতীয় ধাপে ৩ লাখ ৪০ হাজার প্রার্থী আবেদন করেন। বর্তমানে প্রায় ৮ হাজারের বেশি পদ শূন্য রয়েছে।