ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, চিনি এবং খেজুর আমদানির ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে
আসন্ন রোজায় আট ধরনের খাদ্যপণ্য আমদানিতে ঋণপত্র (এলসি) খোলার ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলোকে ন্যূনতম পর্যায়ে নগদ মার্জিন রাখতে বলেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) এক নির্দেশনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক বলেছে, ২০২২ সালের ডিসেম্বরের মতো ব্যাংক গ্রাহকের সম্পর্কের ভিত্তিতে নগদ এ মার্জিনের হার নির্ধারণ করতে হবে।
ভোজ্যতেল, ছোলা, ডাল, মটর, পেঁয়াজ, মসলা, চিনি এবং খেজুর আমদানির ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ নির্দেশনা প্রযোজ্য হবে।
দেশের বাজারে এসব পণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত করতে আমদানি ঋণপত্র স্থাপনে অগ্রাধিকার দেওয়ার জন্যও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
মূলত, পবিত্র রমজানে ভোগ্যপণ্যের চাহিদা অনুযায়ী সরবরাহ নিশ্চিত করার জন্য আমদানি সহজ করতে এই নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এই নির্দেশনা আগামী ৩১ মার্চ পর্যন্ত বলবৎ থাকবে।
এর আগে, গত ১১ জানুয়ারি আরেক সার্কুলারে বাংলাদেশ ব্যাংক এই আট পণ্য বাকিতে আনারও সুযোগ দেয়।
চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী মার্চের মাঝামাঝি সময়ে রমজান মাস শুরু হতে পারে। এই সময়ে ইফতারের জন্য বিভিন্ন পদের খাবার তৈরিতে বিভিন্ন খাদ্যপণ্যের চাহিদা বছরের অন্য সময়ের তুলনায় কয়েক গুণ বৃদ্ধি পায়।